Quantcast
Channel: Shajgoj
Viewing all 3052 articles
Browse latest View live

মিষ্টির দোকানে কাগজে মোড়ানো আফলাতুন!

$
0
0

মিষ্টির দোকানে কাগজে মোড়ানো এই মিষ্টির নাম আফলাতুন। মুখরোচক এই মিষ্টির স্বাদ অতুলনীয়। কিন্তু বাড়িতে বসেই যেন দোকানের মতো সুস্বাদু এই মিস্তিটি তৈরি করতে পারেন সেই উপায় বলে দেয়া হল। চলুন দেখে নিই , আফলাতুন তৈরির পুরো রেসিপি।

উপকরণ

  • সুজি- ২টেবিল চামচ
  • ময়দা-২টেবিল চামচ
  • চিনি-৪ টেবিল চামচ 
  • ডিম-২টা (বড়) ছোট হলে ৩টা
  • ঘি-৩ টেবিল চামচ
  • এলাচি গুড়া-১/২ চাচামচ
  • জয়এীগুড়া-১/৮ চাচামচ
  • জাফরান- ১/৮ চাচামচ
  • গুড়া দুধ – ১কাপ

প্রণালী 

ডিম,চিনি,ঘি,গুড়াদুধ,ময়দা, এলাচিগুড়া,জয়এীগুড়া জাফরান সব একসাথে ভলোকরে মিশিয়ে নিন ,তারপর বেকিং ডিশে বাটার লাগিয়ে মিশ্রণটি ঢেলে ১৮০ ডিগ্রী তে ১ ঘন্টা বেক করুন অথবা গোল্ডেন ব্রাউন হওয়া পর্যন্ত বেক করুন ঠান্ডা হলে কেটে নিন কাগজে মুড়িয়ে রাখতে পারেন এইটা বেশকয়েক দিন ভাল থাকে।

টিপস

টেবিল চামুচের সাইজ কয়েকটা থাকে চেষ্টা করবেন মেজারিং স্পুন/কাপ ব্যবহার করতে..টেবিল চামচ ব্যবহার করলে উপকরন একদম উচু করে দিবেন না।

ছবি ও রেসিপি - সামিয়া’স হোম কিচেন 


প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে নিজেই বানান কসমেটিকস হোল্ডার

$
0
0

টুকটাক যন্ত্রপাতি বা কসমেটিকস রাখতে হরহামেশাই ছোটখাটো বক্স বা কৌটা দরকার হয়। সবসময় স্বাচ্ছন্দ্যমতো হোল্ডার পাওয়া নাও যেতে পারে। নিজের ক্রাফট এর দক্ষতা বাড়িয়ে নিতে প্রাথমিকভাবে এমন সহজ ও হালকা ক্রাফট একেবারে বিনা খরচে চেষ্টা করতে পারেন যেকোন সময়।

cosmetic holder 1

প্রয়োজনীয় উপকরণঃ

১। পুরোনো পরিত্যাক্ত বোতল

২। কাঁচি

৩। আয়রন মেশিন

৪। ধারালো ছুরি

প্রস্তুতি পর্বঃ

১। ধারালো ছুরি নিয়ে বোতলের মুখের দিকের শক্ত অংশটি কেটে নিন।

cosmetic holder 2.jpg

২। এরপর কাঁচির সাহায্যে বোতলের এবড়ো থেবড়ো দিকগুলো সমান করে কেটে নিন।

cosmetic holder 3

৩। বোতলের সামনের অংশ গরম আয়রনের মাঝে ধরে একটু ছড়িয়ে নিন। এতে করে পুরো বোতলটাই একটা সুন্দর আকার পাবে।

cosmetic holder 4

৪। ব্যাস! তৈরি হয়ে গেলো আপনার প্রয়োজনীয় টুল হোল্ডার। এবার ব্যবহার করুন নিজের পছন্দমতো সব জায়গায়।

cosmetic holder 5

এভাবে নিজের ক্রাফট এর গুন ঝালিয়ে নিতে আর পুরোনো সব বোতলের আস্তাবল পরিষ্কার করতে যেকোন সময় এমন টুল হোল্ডার বানিয়ে নিতে পারেন। চাইলে এতে নিজের পছন্দমতো ড্রইং করে নিতে পারেন। পছন্দের ফিতা, সাইনপেন, রঙ দিয়ে সাজিয়ে নিয়ে সাধারণ বোতলকেই করে তুলতে পারেন অসাধারণ।

লিখেছেন – সোহানা মোরশেদ

আচারি গোস্ত!

$
0
0

আজকের রেসিপি আয়োজনে রয়েছে ভাত, পরোটা,নান কিংবা পোলাও এর সাথে খেতে দারুণ সুস্বাদু  আচারি গোস্ত! তবে চলুন শিখে নিই  আচারি গোস্ত তৈরির পুরো প্রণালী।

উপকরণ

  • খাশি/গরুর মাংস ১ কেজি পরিমান , ছোট পিস করে কাটা
  • পেয়াজ মিহি কুচি ২ কাপ
  • পেয়াজ বাটা ২ চা চামচ
  • রসুন বাটা ২ চা চামচ
  • আদা বাটা ৩ চা চামচ
  • হলুদ গুড়া ১ চা চামচ
  • মরিচ গুড়া ২ চা চামচ
  • ধনিয়া গুড়া ১ চা চামচ
  • জিরা গুড়া ১ চা চামচ
  • গরম মশলা গুড়া ১ চা চামচ
  • টমেটো পেস্ট ৪ চা চামচ
  • এলাচ দারচিনি তেজপাতা কয়েকটা
  • টক দই হাফ কাপ
  • তেল হাফ কাপ
  • লবন স্বাদমত
  • কাচামরিচ ৫/৬ টি
  • টক মিষ্টি আমের আচার ২ টেবল চামচ
  • পেয়াজ বেরেস্তা হাফ কাপ
  • আলু ছোট করে টুকরা করা
  • কাঁচামরিচ কয়েকটা

প্রণালী

টক মিষ্টি আমের আচার ,পেয়াজ বেরেস্তা, আলু টুকরা আর কাঁচামরিচ ছাড়া উপরের সব উপকরণ একসাথে মাখিয়ে রাখুন ১ ঘণ্টা। এবার ১ কাপ পানি দিয়ে নাড়াচাড়া করে হাড়ি চাপিয়ে দিন চুলায় মিডিয়াম আঁচে। মাংস নরম হয়ে আসতে থাকলে টক মিষ্টি আমের আচার,আলু টুকরা, কাঁচামরিচ আর পেয়াজ বেরেস্তা দিয়ে ধিমি আঁচে রান্না করুন, মাংস সিদ্ধ হবার আগ পর্যন্ত। তেল উপরে উঠে আসলেই নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন !

ছবি ও রেসিপি - Romantic Kitchen Stories

দোকান থেকে আসল ওয়েল’স ক্যাস্টর অয়েল কিনছেন তো?

$
0
0

অনেকেই নিশ্চয়ই ওয়েলস এর ক্যাস্টর অয়েল, আমনড অয়েল ইউজ করে ফেলেছেন ইতিমধ্যেই… আমিও অনেকদিন আগে একবোতল ওয়েলস ক্যাস্টর অয়েল কিনেছিলাম। দীর্ঘ বাবহারের পর হঠাৎ কয়েকদিন আগে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় একটা ফিচার দেখে এটা নিয়ে রিভিউ লেখার ইচ্ছা হল।

       আর আগেই বলে রাখি, এই রিভিউতে আমি রিফাইন্ড আর আন রিফাইন্ড অর্থাৎ অপরিশোধিত ক্যাস্টর অয়েলের পার্থক্যগুলো নিয়েও কিছু কথা বলব, so, keep on reading…

দাম

আজকাল দাম বিভিন্ন দোকান ভেদে ওয়েলস রিফাইন্ড ক্যাস্টর অয়েলের দাম ১২০-১৭০ এর ভেতরে ওঠানামা করে। আমি ১৫০ টাকায় কিনেছিলাম।

কোথায় পাবেন?

যেকোনো সুপারশপ / কসমেটিক শপে খোঁজ করলেই ওয়েলস ব্র্যান্ডের পণ্য পেয়ে যাবেন।

আমার অভিজ্ঞতা

            আচ্ছা, আগে বলে নেই কোন ফিচার দেখে আজকের রিভিউটা লেখার ইচ্ছা হল… নিশ্চয়ই জানেন, বাংলাদেশে দুনিয়ার এমন কোন কসমেটিক নেই যার নকল তৈরি হয় না… আমরা সাজগোজে সবসময় চেষ্টা করি, সেই নকল পণ্য গুল নিয়ে পাঠকদের সাবধান করে দিতে। নকল জিনিস কিনে ভয়ঙ্কর রোগব্যাধির ঝুঁকি নেয়ার চেয়ে আমি বরং সেলফ কেয়ার ছেড়েই দেব… এই পার্টিকুলার ফিচারটিও ছিল তেমনই নকল প্রসাধনী তৈরির এক ফ্যাক্টরিকে নিয়ে। যেখানে যেসব প্রোডাক্টের নকল রেগুলার তৈরি করা হতো তার মধ্যে একটি ওয়েলস ক্যাস্টর আর আমনড অয়েল। ভেজাল প্রসাধনী প্রস্তুতকারীরা বলেছিল, তারা এসব তেলের ভেজাল তৈরি করতে নারকেল তেল, সয়াবিন তেল আর পাম অয়েল ইউজ করে… !!

             এটা দেখে সাথে সাথেই আমার মনে হল, আমার কাছে যেটা আছে সেটা আসল তো?? কিন্তু আমি কোনভাবেই প্রোডাক্টের অরিজিনালিটি নিয়ে সিওর হতে পারলাম না। কারণ নেট ঘেঁটে কোন রিভিউ বা আসল প্রোডাক্টের কোন মার্কিং সম্পর্কে কিছু দেখলাম না!! (স্বাভাবিক, ভেজালকারীরা আসল বোতলে প্রোডাক্ট ভরেই যেখানে বিক্রি করছে)

             ফলাফল, আমি আমার ক্যাস্টর অয়েলের বোতল ভেঙ্গে ডাস্টবিনে ফেলেছি। রিস্ক নেয়ার সাহস হয়ে ওঠেনি…

             কোন পাঠক যদি জানেন, আসল ওয়েলস প্রোডাক্টের কোন স্পেশাল মার্কিং আছে কিনা অবশ্যই আমাদের এবং অন্যান্যদের জানাবেন। এবং যারাই রেগুলার ইম্পরটেড প্রোডাক্ট ইউজ করেন, তাদের প্রতি আহ্বান জানাবো, প্লিজ, ফেলে দেয়ার আগে আপনার কসমেটিক বোতল/ প্যাকেজিংটি অবশ্যই নষ্ট করে দেবেন। নয়ত কাল হয়ত সেই বোতলে আবার আপনিই নকল প্রোডাক্ট কিনে নিয়ে আসবেন।

            আমি বলছিনা, সব ওয়েলস প্রোডাক্ট নকল!! নিশ্চয়ই অনেক সৎ ব্যবসায়ি এই বিখ্যাত ব্র্যান্ডের তেলগুলো আমদানি করেন… কিন্তু নকল প্রোডাক্টের কোন রিস্ক আমি নিতে পারছি না।

            দুঃখজনক হলেও সত্যি, আমি এই প্রোডাক্ট এর ভালো আর খারাপ দিক আজকে বিশ্লেষণ করতে পারছি না। কিন্তু আমি ডিসিশন নিয়েছি, এরপর থেকে রিফাইন্ড ক্যাস্টর অয়েল আর ইউজ করব না। যেমন করেই হোক, আনরিফাইন্ড তেলই কালেক্ট করব। এবং অলরেডি করেছিও। পাঠকদের সুবিধার্থে, আনরিফাইন্ড ক্যাস্টর ব্লাক অয়েলের ছবি দিয়ে দিলাম…

castor oil

দেখছেন, আনরিফাইন্ড তেল কত গাঢ় রঙের? সাথে সাথে এটা ওয়েলস রিফাইন্ড তেল থেকে অনেক বেশি ঘন। এবং ওয়েলস থেকে আমি তেমন কোন ঘ্রান পেতাম না… কিন্তু এই তেলটায় বেশ বাজে ধরণের একটা গন্ধ আছে।

       এখন চলুন দেখে নেই রিফাইন্ড আর আনরিফাইন্ড তেলের মধ্যে কিছু তফাৎ-

রিফাইন্ড (পরিশোধিত) ক্যাস্টর অয়েল-

-   একদম স্বচ্ছ, পরিশোধনের ফলে রঙ অবশিষ্ট থাকে না বললেই চলে

-   তেমন কোন ঘ্রান থাকে না।

-   পরিশোধনের ফলে তেলের আইওডিন, পিগ্মেনট, কমে যায়। কিছু ক্ষেত্রে কেমিক্যাল অ্যাড করে রিফাইন করার ফলে তেলের লাইভ এনজাইম ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

-   পরিশোধিত তেলের সেলফ লাইফ বেশি হয়।

আনরিফাইন্ড (অপরিশধিত) ক্যাস্টর অয়েল-

-   দেখতে একটু গাঢ় হলুদ। যত বেশি পরিশোধন করা হয় রঙ তত হালকা হয়।

-   তেলের লাইভ এনজাইম অক্ষত থাকে।

-   সেলফ লাইফ রিফাইন্ড তেলের চেয়ে একটু কম হয়।

তো, সব মিলিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, রিফাইন্ড ক্যাস্টর অয়েলে যেহেতু আসল নকল বোঝার কোন ওয়ে পাচ্ছি না। এখন থেকে আনরিফাইন্ড ক্যাস্টর অয়েলই ইউজ করব। অন্তত, আসলটা তো চিনে নিতে পারব!!!

আমার রেটিং –

     আজ কোন রেটিং করব না… যেহেতু আমি সিওর না যে প্রোডাক্টটি অরিজিনাল ছিল কিনা। আবারো মনে করিয়ে দিচ্ছি আপনাদের, প্লিজ প্রসাধনীর প্যাকেজ অবশ্যই নষ্ট করে ফেলেবেন ফেলে দেবার আগে… আর নেক্সটে আপনাদের অবশ্যই জানাবো, আনরিফাইন্ড ক্যাস্টর অয়েল ইউজ করে আমার কেমন লাগলো… !!! মাত্র শুরু করলাম তো, এখনি কিছু বলতে পারছি না…

     আর হ্যা, আপনারা যদি বাজারে নকল কসমেটিক প্রোডাক্ট পান তবে সম্ভব হলে অবশ্যই আমাদের সাথে ছবি কমেন্টে/ ইনবক্সে শেয়ার করবেন। অনেকের হয়ত হেল্প হবে… আর ভেজাল কস্মেটিক তৈরি আর বিক্রি তো তখনি কমবে যখন আমরা সবাই সচেতন হব!! তাই না??

লিখেছেন – তাবাসসুম মুস্তারি মিম

দারুণ সুস্বাদু রসে টইটম্বুর রসগোল্লা

$
0
0

আজকের রেসিপি আয়োজনে রয়েছে রসগোল্লা। তবে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে শিখে নেয়া যাক বাসায় কীভাবে তৈরি করবেন দারুণ সুস্বাদু রসে টইটম্বুর রসগোল্লা।

উপকরণ

  • দুধ – ১ লিটার
  • সিরকা বা ভিনেগার – ৪ চা চামচ
  • কর্নফ্লাওয়ার – ১ চা চামচ
  • চিনি – ১ চা চামচ

সিরার জন্য 

  • চিনি – ১ কাপ
  • পানি – ৩ কাপ
  • এলাচ – ১ টা

12744448_471544559720845_1826142924823788912_n

প্রণালী 

দুধ ফুটিয়ে নিন। ৪ চামচ সিরকায় ৪ চামচ পানি দিন। এবার ফুটন্ত দুধে সিরকার মিশ্রণ অল্প অল্প করে দিন।  দুধ ফাটতে শুরু করলে   চুলা বন্ধ করে দিন।

চামচ দিয়ে নেড়ে দেখুন হাল্কা সবুজাভ পানি দেখা গেলে নামিয়ে নিন। পাতলা কাপড়ে ছানা ছেঁকে নিন। ট্যাপের নিচে রেখে ছানা ধুয়ে নিন যেন সিরকার পানি একেবারে চলে যায়।

এবার ছানা থেকে বাড়তি পানি বের হয়ে গেলে ছানা হাতের তালু দিয়ে ভালো করে মথে নিন। ছানা থেকে তেল বের হয়ে মসৃণ হলে বুঝতে হবে মাখা হয়েছে।এতে চিনি + কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে আবার মেখে সমান আকারে ১২ টা বল বানিয়ে নিন।

চিনি + পানি + এলাচ দিয়ে সিরা ফুটতে দিন। ফুটে উঠলে ছানার বল সিরায় দিন। আচ বেশি রাখবেন। ঢেকে দিন। দশ মিঃ পর ঢাকনা খুলে দেখবেন মিস্টি দ্বিগুণ সাইজের হয়েছে। আরো ৫ মিঃ জালে রাখুন।

এবার ১ বাটি পানিতে একটা মিস্টি তুলে দিয়ে দেখুন। মিস্টি ডুবে গেলে ঠিক আছে আর ভেসে থাকলে আরো কয়েকমিনিট জাল করে নামিয়ে নিন। কয়েক ঘন্টা পর পরিবেশন করুন রসে ভরা রসগোল্লা।

টিপস

- ছানা বানাবার কয়েক ঘন্টা পর মিস্টি বানালে মিস্টি ভালো হয়।

- ছানা ভালো করে না মাখলে মিস্টি সিরায় ছড়িয়ে বা গলে যেতে পারে।

- ময়দা বা কর্নফ্লাওয়ার এর পরিমান বেশি হলে মিস্টি শক্ত হয়।

- বল এর গায়ে ফাটা দাগ হলে সিরায় মিস্টি দিলে গলে বা ভেঙে যায়।

- ভিনেগার এর বদলে লেবুর রস দেয়া যায়।

- কর্নফ্লাওয়ার এর বদলে ময়দা দেয়া যায়।

মিস্টি বানানো খুবই সহজ কিন্তু এই ছোট ছোট জিনিস গুলো খেয়াল না রাখলে নস্ট হয়ে যায়। শুভ কামনা সকলের জন্য।

ছবি ও রেসিপি - খুরশিদা রনী

নিজেই করুন খুব সহজ লো রোলড বান

$
0
0

কোনো অনুষ্ঠান কিংবা পার্টিতে যাওয়ার সময় আমরা মুখের সাজের প্রতি এতটাই সময় দেই যে, চুলের সাজের জন্য প্রায়ই হাতে সময় থাকে না। তখন এমন কোনো হেয়ার স্টাইল দরকার, যা খুব কম সময়ে সহজেই সেরে ফেলা যায় এবং দেখতেও বেশ ভালো লাগে।

এরকমই একটা হেয়ার স্টাইল হল লো রোলড বান। আসুন জেনে নিই, কীভাবে করতে হবে এই আকর্ষনীয় বানটি।

১। প্রথমে ভালোভাবে চুল আচঁড়িয়ে পেছনে নিয়ে নিচু করে পনিটেইল বেঁধে নিন।

low rolled bun 1

২। তারপর হাত দিয়ে ছবির মত করে চুলে সামান্য ফাঁকা করে নিন।

low rolled bun 2

৩। ভাগ করা অংশের মধ্য দিয়ে পুরো চুল ঢুকিয়ে দিন।

low rolled bun 3

চুল ঢুকানোর পরে ৪ নম্বর ছবির মতো দেখাবে।

low rolled bun 4

৪। তারপর চুল দু’ভাগ করে নিয়ে টিজ করে নিন।

low rolled bun 5low rolled bun 6

৫। তারপর চুল গুলোকে ছবিতে যেভাবে দেখানো হয়েছে সেভাবে ভেতরে ঢুকিয়ে দিন। ববিপিন দিয়ে ভালোভাবে আঁটকে দিন।

 low rolled bun 7low rolled bun 8

ব্যাস হয়ে গেল আপনার লো রোলড বান। চাইলে বানের উপরে আপনার পছন্দনুযায়ী পাথরের ক্লিপ অথবা ব্যান্ড লাগিয়ে নিতে পারেন। সবশেষে বানটিকে এমনটা দেখাবে।

 low rolled bun 9

তাহলে আজই বাসায় ট্রাই করে দেখুন, লো রোলড বানে আপনাকে কেমন মানায়।

লিখেছেন – নীল

ছবি – সিএওয়েবপেজেস.কম

দোকানের স্বাদে ঘরেই তৈরি করুন পনীর পুলি!

$
0
0

সাধারণত দোকান থেকে কিনে খাওয়া হতো পনীর পুলি। কিন্তু নিজে বানাবার পর আর মনে হয় কেনা হবে না। কাজেই আপনারাও একবার অবশ্যই পনীর পুলির রেসিপিটি ট্রাই করে দেখতে পারেন।

উপকরণ

  • ময়দা – ১ কাপ
  • লবন – ১/৪ চা চামচ
  • চিনি – ১/২ চা চামচ
  • ঘি – ১ চা চামচ
  • কালিজিরা – ১ চিমটি
  • পানি – পরিমান মত
  • ঢাকাই পনীর – ১৫০ গ্রাম
  • তেল – ভাজার জন্য

প্রণালী

- পনীর লম্বা স্লাইস করে কেটে আলাদা রেখে দিন।

- ময়দায় ঘি , লবন , চিনি , কালিজিরা মিশিয়ে নিন। পানি দিয়ে ডো বানান। সাধারণ রুটি বা পরোটার খামির থেকে সামান্য শক্ত করে ডো বানাতে হবে।গোলাকার করে  কেটে নিন।

- ছোট অল্প মোটা রুটিতে এক স্লাইস পনীর দিয়ে পুলি বানিয়ে নিন। রুটির পাশে সামান্য পানি দিয়ে তারপর মুড়িয়ে নিবেন। নয়ত তেলে খুলে যেতে পারে।

- এবার মাঝারী আচে সোনালি করে ভেজে তুলে নিন। গরম গরম খেতে খুব সুস্বাদু।

এবার আর দোকান থেকে কিনে আনার  অপেক্ষা না করে ঘরেই বানিয়ে নিন মজাদার পনীর পুলি। শুভ কামনা সকলের জন্য।

ছবি ও রেসিপি - খুরশিদা রনী

দৈনন্দিন রূপচর্চায় জাদুকরী ২৩ টিপস!

$
0
0

প্রতিদিন কাজে বাইরে গেলে অথবা বাসায় বিভিন্ন কাজে আমরা ব্যস্ত থাকি। আর এইসব কাজের মধ্যেই আমাদের অনেক রকমের সমস্যা হতে পারে যা আমরা অনেক সময় সহজে প্রতিকার করতে পারি।

আবার রূপচর্চার কিছু ছোট ছোট সমস্যার সমাধান অনেক কম সময়ে করতে পারি। ব্যস্ততায় নিজের শরীর স্বাস্থ্যের খেয়াল আমরা নিয়মিত রাখতে পারিনা বলে অনেক সমস্যাই হয়। এসবের সমাধানও আমরা চাইলে অল্প কিছু টিপস ফলো করলে প্রতিকার পেতে পারি।

নিচে এমন কিছু টিপস দেয়া হলো-

  • ত্বকের রং আরও ফর্সা করার জন্য টক দই লাগান মুখে। যাদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা মধু ও দই মিশিয়ে নিন। মিনিট বিশেক রাখুন মুখে, তারপরে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এরকম লাগাতে হবে।
  • প্রাণখোলা হাসি শারীরিক চাপ এবং স্ট্রেস মুক্ত হতে সাহায্য করে। একটি ভালো হাসির পরে ৪০ মিনিট পর্যন্ত শরীরের পেশী শিথিল থাকে।

  • কাঁচা দুধে তুলা ভিজিয়ে কয়েকদিন ঠোটে ঘষুন ,কালো দাগ উঠে যাবে।
  • রসুন, পিয়াজ, আমলকী আর কোকোনাট অয়েল একসাথে মিশিয়ে হাল্কা গরম করে মাথায় দিয়ে শ্যাম্পু করুন। এটি চুল বৃদ্ধি করবে আর চুল পরা বন্ধ করবে।
  • একটি হট ওয়াটার ব্যাগে গরম পানি ভরে আপনার কপালে ও ঘাড়ে লাগান। এর ফলে ওই স্থানের মাসেলগুলো রিলেক্স হবে এবং মাথা ব্যথা ও টেনশন কমবে।

 

  • কয়েকটি পেয়ারা পাতা নিন। তারপর এক গ্লাস পানিতে সিদ্ধ করুন। এবার ওই পানি দিয়ে কুলকুচি করুন। দাঁত ব্যাথা কমে যাবে।
  • তরমুজের বীচি বেটে ত্বকে লাগালে ত্বক ভালো থাকে। এ ছাড়া ত্বকে সরাসরি তরমুজের বীচির তেল লাগালে ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যায়।
  • খালি পেটে ফলের রস পান করা, কিংবা ফল খাওয়া ডায়াবেটিস রোধে খুবই কার্যকর। তবে দেখা গেছে, স্বাদে তিতা ফলের রস খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে করোল্লা বা উচ্ছা জাতীয় খাবার সাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। এগুলো জুস বা ভাঁজি করে খাওয়া যেতে পারে। এজন্য অবশ্য আপনার নিয়মিত খাবারের তালিকা পরিবর্তনের দরকার হবে না।
  • ঘাড়, গলায় ও মুখে পাউডার লাগানোর সময় হালকা ভেজা স্পঞ্জ ব্যবহার করুন। কমপ্যাক্ট পাউডার সহজে সেট করবে এবং বেশিক্ষণ মেকআপটিকে থাকবে।
  • নিয়মিত সাইকেল চালালে ওজন কমে। সাইকেল চালালে ক্যালোরি খরচ বৃদ্ধি পায় এবং মেটাবলিজম বা বিপাকের হার বৃদ্ধি করে, যার ফলে ওজন কমতে সাহায্য করে।
  • নেল পলিশ ব্যবহারের আগে স্বচ্ছ নেল পলিশ লাগান। এতে নখ হলুদ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

article-201492668184829928000

  • অনেক সময় কোক, পেপসির বোতল ফ্রিজে রেখে দিলেও ঠাণ্ডা হতে সময় নেয়। এক টুকরো ভেজা তোয়ালে দিয়ে বোতলটি পেঁচিয়ে রাখুন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে কোকের বোতল ঠান্ডা হয়ে গেছে।
  • ছিঁড়ে যাওয়া ব্যাগের বেল্ট আপাতত আটকাতে সেফটিপিন ব্যাবহার করুন।
  • গরম পানি শরীরের বিপাক ক্রিয়া খুব ভালোভাবে সম্পন্ন করে। যার ফলে বাড়তি মেদ কমবে। তবে আরো বেশি কাজ দিবে যদি সকালে খালি পেটে গরম পানির সাথে লেবু মিশ্রিত করে পান করেন। এটা বডি ফ্যাট ভাঙতে সাহায্য করবে।
  • চুল বড় হোক কিংবা ছোট, খুশকি থেকে বাঁচতে চাইলে তা কখনোই ভেজা অবস্থায় আঁচড়ানো যাবে না।
  • টুথ পেস্ট আর লবণ মিশিয়ে নাকে লাগিয়ে রাখুন ১০ মিনিট। তারপর ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন নাকে কোন ব্ল্যাকহেডস এবং হোয়াইটহেডস নেই।
  • যদি মুখে কালো দাগ হয়ে যায় তাহলে শশা, পেঁপে আর টমেটোর রস সম পরিমাণে মিশিয়ে মুখে লাগান৷ এই লেপটা যখন শুকিয়ে যাবে তখন দ্বিতীয় বার আবার এই লেপটা লাগান৷ এইভাবে তিন-চার বার এই লেপটা লাগান৷ ২০মিনিট লেপটা লাগিয়ে রাখার পরে মুখটা ভালো করে উষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে নিন৷
  • মধু ও দুধ একসঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
  • রোদে পোড়া দাগ দূর করতেচিনি ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসেজ করা যেতে পারে। একটি লেবুর অর্ধেকটা রস করে গোসলের পানিতে বা বাথটবে মিশিয়ে নিলে তা ত্বক ও হাত সুন্দর নরম করবে৷ হাতের নখে হলুদ দাগ থাকলে তার ওপর তাজা লেবুর রস কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে, সেই দাগও একেবারে উঠে যাবে এবং নখও শক্ত হবে।
  • কয়েক ফোটা বাদাম বা নারকেল তেল হাতে নিয়ে আস্তে আস্তে চুলের আগায় লাগিয়ে নিন৷ এতে চুলের আগা ফাটা বন্ধ হয়ে চুলকে করবে মসৃণ, সুন্দর৷
  • তক সুস্থ রাখতে রাতে শোবার আগে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে  নিবেন। মুখে মেকাপ থাকলে ভালোভাবে তুলে ফেলতে হবে।
  • শুষ্ক তকের জন্য ৩ ৪ চামচ গরম দুধের মধ্যে ১ চামচ মধু আর লেবুর রস মিশিয়ে ভাল করে ফেটিয়ে নিন। এই প্যাকটা ময়শ্চারাইজারের কাজ করবে৷ এই প্যাকটা ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্বলতা বাড়বে।
  • আমলকীর তৈরি তেল চুলের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে চুল পরা কমে, চুলের বাদামী ভাব দূর হয়, চুল দ্রুত বড় হয়, খুশকি মুক্ত থাকে, চুল ঘন হয়।

সময় অল্প হলেও নিজের প্রতি খেয়াল রাখাটা কিন্তু জরুরি।এসব টিপস ফলো করলে আশা করি অনেক ভাল ফল পাবেন।নিজের শরীর স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখুন,ভালো থাকুন।

লিখেছেন – সোহানা মোরশেদ

মডেল – সানজিদা তন্বী


খুব সহজেই একেবারে ফ্যাট ফ্রি মেয়নিজ

$
0
0

যারা ফ্যাটের কারণে দারুণ টেস্টি  মেয়নিজ খেতে ভয় পান। তাদের জন্য  আজকের রেসিপি। খুব সহজেই ফ্যাট  ফ্রি ভেজিটেরিয়ান মেয়নিজ তৈরি করতে পারবেন আপনি নিজেই। এইবার একটু বেশি করে মেয়নিজ খাওয়া যাবে স্যান্ডউইচ বা স্ন্যাক্সের সাথে কি বলুন?

উপকরণ 

  • তফু -১৪০ গ্রাম এর প্যাকেট
  • সয়া মিল্ক দেড় কাপ দিয়ে করতে পারেন তফু না পেলে 
  • কাজু বাদাম -৮ টি 
  • ভিনেগার- ১ চাচামচ 
  • লেবুর রস- ১ চাচামচ
  • মাস্টার্ড পেস্ট -২ চা চামচ
  • চিনি – দেড় টেবিল চামচ
  • লবণ- ১ চিমটি
  • অলিভ অয়েল – ১ চাচামচ

প্রণালী 

সব একসাথে ব্লেন্ডার এ ব্লেন্ড করে নিন। ৩/৪ দিন ফ্রীজে থাকবে। এতে টোটাল ফ্যাট ১ গ্রাম।

ছবি ও রেসিপি - সামিয়া’স হোম কিচেন 

মেকআপ তোলার সময় নিজের অজান্তেই যে ভুলগুলি করছি

$
0
0

বিয়ের দাওয়াত আছে-সাজতে হবে,জন্মদিনের অনুষ্ঠান আছে-সাজতে হবে,বন্ধুর বিবাহ বার্ষিকী-সাজতে হবে,পুরনো বন্ধুদের রিউনিওন-সাজতে হবে? কত  কিছুর জন্যই আমাদের প্রতিনিয়ত সাজগোজ করতে হচ্ছে । আর সাজতে গেলে মেকাপ তো অপরিহার্য । কিন্তু, অনুষ্ঠান শেষে আপনার ত্বকের উপরে যে মেকাপ করেছিলেন, তার কথা ভুলে গেল তো চলবে না। দিনের শেষে যথাযথভাবে মেকআপ তোলা একটি অতীব  জরুরী কাজ । নয়তো ত্বক হয়ে উঠবে রুক্ষ,মলিন আর অনুজ্জ্বল। মেকাপ তোলার সময় সঠিকভাবে মেকাপ পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে আমরা আমাদের অজান্তেই কিছু ভুল করে ফেলি । আসুন নিজের অজান্তে করা সেই ভুলগুলোর কথা জেনে নিয়ে আজ থেকে  সঠিকভাবে  মেকআপ পরিস্কার করি।

 

১। সম্পূর্ণ ভাবে মেকআপ পরিস্কার না করা 

ব্যস্ততার কারণে হয়তো মেকআপ পুরোপুরি পরিস্কার করলেন না আর তা নিয়েই ঘুমিয়ে পড়লেন অবশিষ্ট মেকআপ আপনার ত্বককে শুষ্ক করে ফেলবে যা পরবর্তীতে ত্বকের জন্য ডিহাইড্রেট  এর কারণ হিসেবে দেখা দিতে পারে।  এছাড়া ত্বকের  ঘাম এবং ব্যাকটেরিয়ার আর অবশিষ্ট মেকআপ এর সাথে মিলে সারারাত আপনার ত্বকের উপর এসবের উপস্থিতি  পরবর্তীতে বড় ক্ষতির কারণ হিসেবে দেখা দিতে পারে ।

২। মেকআপ ওয়াইপ (wipe) ব্যবহার করার পর ক্লিঞ্জার দিয়ে মুখ পরিস্কার না করা

অনেকেই মনে করেন যে, মেকআপওয়াইপ ব্যবহার করার পর আর ক্লিঞ্জার দিয়ে মুখ পরিস্কার করার দরকার নেই । কিন্তু আসলে এটি একটি ভুল ধারণা । মেকআপ ওয়াইপ ব্যবহার করার পর অন্যcleanser দিয়ে মুখ পরিস্কার করতে হবে এবং সবশেষে পানি দিয়ে মুখ ভালোভাবে পরিস্কার করতে হবে।

৩ । একটিমেকআপ ওয়াইপ (wipe)  দিয়ে সব মেকআপ পরিস্কার করা

একটি  মেকআপ ওয়াইপ আপনার সব মেকআপ পরিস্কার করার জন্য মোটেই যথেষ্ট নয় । আলাদা আলাদা মেকআপ ওয়াইপ নিয়ে মুখ, চোখ,  ঠোট আলাদাভাবে পরিস্কার করাই মেকআপতোলার যথোপযুক্ত পদ্ধতি ।

৪। চোখের প্রসাধন পুরোপুরি পরিস্কার না করা

অনেকেই মনে করেন চোখ, মুখের অতি অল্প জায়গা জুড়ে আছে, তাই চোখের মেকআপ পুরোপুরি পরিস্কার না করলেও চলে। এটি একটি ভ্রান্ত ধারনা । চোখের ত্বক অতি স্পর্শকাতর  বিধায় চোখের মেকআপ ভালভাবে তুলে ফেলা অতিশয় জরুরী ।

৫। মেকআপ তোলার জন্য সঠিক  রিমুভার ব্যাবহার না করা

চোখ, মুখ,ঠোট  এর মেকআপ তোলার জন্য আলাদা আলাদা রিমুভার রয়েছে । তাই একই রিমুভার দিয়ে সব মেকআপ  না তুলে সঠিকভাবে আলাদা আলাদা মেকআপ রিমুভার ব্যবহার করুন।

৬। মেকআপ তোলার জন্য গরম পানি ব্যবহার করা

মেকআপ তোলার জন্য কখনোই গরম পানি ব্যবহার করবেন না। গরম পানির  ব্যবহার  আপনার ত্বককে শুষ্ক করে ফেলবে  বা ত্বকের  চামড়া  ক্রমান্বয়ে কুচকে ফেলবে ।

৭ । ত্বকের ধরণ অনুযায়ী cleanserব্যবহার না করা

যার যার ত্বকের ধরণ অনুযায়ী ক্লিঞ্জার ব্যবহার করাটা অতিশয়  জরুরী। আমরা সবাই জানি  তৈলাক্ত ত্বকের আর শুষ্ক   ত্বকের ক্লিঞ্জার কখনোই এক  হতে পারেনা । তাই, মেকআপ রিমুভার  কেনার সময় আপনার  ত্বকের ধরণটা মাথাই রেখেই রিমুভার কিনবেন।

৮। আপনার ক্লিঞ্জার এসঠিক  মাত্রার ph level না থাকা

সাধারণত ৫.৫ মাত্রার ph level এর cleanser বা মেকাপ রিমুভার ব্যবহার  করা উচিৎ ।  অনেকেই রিমুভার  বা cleanser  কেনার  সময়  বিষয়টি ভূলে যান । সঠিক  মাত্রার  ph level না থাকার কারণে আপনার ত্বকের সমূহ ক্ষতি হতে পারে।

৭ । Harsh  ধরণের scrub ব্যবহার করা

মেকআপ তোলার জন্য Harsh ধরণের স্ক্রাব ব্যবহার করবেন না ।অনেকেই মনে করেন Harsh ধরণের  scrub মেকআপ তোলার জন্য ভাল । আসলে কিন্তু তা সঠিক নয় ।

৯। টাওয়েল দিয়ে ঘষে ঘষে মুখ পরিস্কার করা

আমাদের মুখের ত্বক অতিশয় স্পর্শকাতর । এজন্য কখনোই মুখের ত্বকের উপর টাওয়েল দিয়ে ঘষে ঘষে মুখ পরিস্কার করবেন না। নরম টাওয়েল দিয়ে হালকাভাবে চেপে চেপে মুখের পানি শুকিয়ে নিবেন। আর মুখের জন্য সবসময় আলাদা নরম পরিস্কার টাওয়েল ব্যবহার করবেন ।

লিখেছেন – রোকসানা আকতার

ছবি – গোপিউরটুডে.কম

মুরগির মাংসের দোপিয়াজা !

$
0
0

মুরগির মাংসের দোপিয়াজা ! পরোটা , চালের রুটি ,পোলাও কিনবা ভাতের সাথে চমৎকার জুটি! তবে চলুন দেখে নেয়া যাক, এর পুরো প্রণালী।

উপকরণ 

  • মুরগি ১ টি ( ১ কেজি পরিমান , ছোট পিস করে কাটা )
  • পেয়াজ মিহি কুচি ২ কাপ
  • রসুন মিহি কুচি ১ চা চামচ
  • রসুন বাটা ২ চা চামচ
  • আদা বাটা ৩ চা চামচ
  • হলুদ গুড়া ১ চা চামচ
  • মরিচ গুড়া ২ চা চামচ
  • ধনিয়া গুড়া ১ চা চামচ
  • জিরা গুড়া ১ চা চামচ
  • গরম মশলা গুড়া ১ চা চামচ
  • জায়ফল গুড়া হাফ চা চামচ
  • এলাচি গুড়া হাফ চা চামচ
  • টমেটো পেস্ট ৪ চা চামচ
  • লং ৫/৬ টি
  • এলাচ দারচিনি তেজপাতা কয়েকটা
  • টক দই ২ চা চামচ
  • তেল হাফ কাপ
  • লবন স্বাদমত
  • কাচামরিচ ৫/৬ টি

প্রণালী 

হাড়িতে তেল দিয়ে তেল হালকা গরম হলেই প্রথমে লং দিন সাথে দিন রসুন কুচি। হালকা বাদামী হলেই পেয়াজ কুচি দিয়ে দিন সাথে দিন এলাচি,দারচিনি,তেজপাতা । পেয়াজ বাদামী করে ভেজে নিয়ে এতে টক দই, সমস্ত গুড়া মসলা (জায়ফল গুড়া বাদে ),বাটা মশলা আর একদম অল্প পানি দিয়ে মিডিয়াম আঁচে মশলা কষান । মশলা কষানো হলে এতে মুরগির মাংস দিয়ে নাড়াচাড়া করে কষান ১০ মিনিট। এবার এতে লবন,হাফ কাপ পানি, জায়ফল গুড়া আর কয়েকটা কাচামরিচ দিয়ে ধিমি আঁচে রান্না করুন ১৫ থেকে ২০ মিনিট । মাঝে নাড়াচাড়া  করে দিতে ভুলবেন না। না হলে  নিচে লেগে  যাবে ! যখন তেল উঠে আসবে আর মশলা মাখা মাখা হয়ে যাবে বুঝবেন এটা হয়ে গেছে , নামিয়ে পরোটা, চালের রুটি, নান কিনবা পোলাও এর সাথে পরিবেশন করুন !

ছবি ও রেসিপি - Romantic Kitchen Stories

অভ্যাসে অল্প কিছু পরিবর্তন, ৩৫ বছর বেশি বাঁচুন!

$
0
0

কি? শুনতে অদ্ভুত লাগছে? জীবনটা আসলেই অনেক ছোট। একারণেই দোয়া করার সময় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা বলি, দীর্ঘজীবী হও। অনাকাঙ্ক্ষিত কোন দুর্ঘটনার ওপর আমাদের কারো হাত থাকে না। সেদিকটা যদি বাদ দেই তাহলে আমরা কত বছর সুস্থভাবে বেঁচে থাকব তার অনেকটাই নির্ভর করে আমাদের জীবনযাত্রার ওপর। জীবনযাত্রায় সামান্য কিছু বদল আপনাকে আরও বেশ কিছু বছর সুস্থ রাখতে সহায়তা করবে।

১) বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিন(৭ বছর)

বন্ধুর পাল্লা যত ভারী হবে, আপনি তত বেশি ভালো থাকবেন। ভালো বন্ধু আপনার জন্য একটি সাপোর্ট নেটওয়ার্ক তৈরি করবে, যে কাজই করুন না কেন, পাশে বন্ধুরা থাকলে কঠিন কাজও সহজ মনে হবে। ভালো বন্ধু  আপনার খারাপ সময়ে পাশে থাকবে। যেকোনো ক্রিটিক্যাল সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষেত্রে বন্ধুরা অনেক বড় ভূমিকা রাখে। এমন অনেক বিষয় যা থাকে  হয়ত পরিবারের সাথেও শেয়ার করা যায় না। সেসময় বন্ধুরা পাশে থাকলে মনের জোর বাড়ে। এছাড়াও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে থাকলে মানুষের শরীরে অক্সিটোসিন নামক হরমোন তৈরি হয়, যা ব্রেন ফাংশন কে শান্ত রাখে।

২) দাঁড়িয়ে কাজ করুন ( ২ বছর)

হয়তো আপনি সকাল-বিকাল ঠিকই হাঁটেন, বা হয়তো এক্সারসাইজও করেন মাঝে, কিন্তু সারাদিন ডেস্কে বসে কাজ করাটা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। আপনি যখন বসে থাকেন, তখন আপনার ব্লাড সারকুলেশন কমে যায়, ক্যালরি ক্ষয় হয় খুব কম, সুগার মেটাবোলিজম প্রায় স্থির হয়ে যায় এবং যেসব এনজাইম শরীরের ফ্যাটগুলো ভাঙতে সাহায্য করে সেটা বন্ধ থাকে। তাই একটানা বসে কাজ করবেন না। কাজের সময় ফোনে কথা বললে কয়েক মিনিটের জন্য হেঁটে কথা বলুন। চা-কফি খেতে খেতে একটু হাঁটুন। অর্থাৎ একটানা বসে কাজ করবেন না। প্রতি ঘণ্টায় যদি আপনি ৫-১০ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকেন, সারাদিন কাজের পরেও আপনি অনেক বেশি ভালো বোধ করবেন।

৩) ফ্লস করুন(৬ বছর)

দু’বেলা দাঁত ব্রাশ করলেই আপনি ওরাল হাইজিন নিশ্চিত করতে পারবেন, ব্যাপারটা কিন্তু এমন নয়। ব্রাশ করার পরেও অনেক সময় দাঁতের ফাঁকে অনেক ক্ষতিকর জিনিস থাকতে পারে যা পেটে গেলে হৃদ-রোগ, ডায়বেটিস এমনকি আথ্রাইতিস এর মত রোগের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই রেগুলার ফ্লসিং আপনাকে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত রোগের ঝুঁকিও কমিয়ে দিতে পারে।

৪) ডায়েটে রাখুন সবজি (২ বছর)

প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় রাখুন সবজি। রান্না করা বা কাঁচা সবজি দুটোতেই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাইটোকেমিক্যাল ও আন্তি-অক্সিডেনট। তবে রান্না করা সবজির চেয়ে কাঁচা সবজি অনেক বেশি কার্যকর, কেননা রান্নার পরে খাদ্যগুন কিছুটা হলেও কমে যায়। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখুন এক কাপ কাঁচা সবজি।

৫) ইতিবাচক চিন্তা করুন (৭ বছর)

জীবনের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি এবং হাসিখুশি থাকা আপনাকে বেশিদিন বাঁচতে সাহায্য করবে। ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি আপনার ব্রেন ফাংশন কে ভালো রাখবে, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করবে, ডিপ্রেশন কমাবে এবং আলঝেইমার এর ঝুঁকি কমাবে।

৬) BMI ঠিক রাখুন (৩বছর)

আপনার ওজন এবং উচ্চতার মাঝে ব্যাল্যান্স রাখুন। নিজের BMI  হিসেব করুন। যদি ২৫-৩০ এর মধ্যে হয় তাহলে আপনার উচ্চতা এবং ওজনে ব্যাল্যান্স নেই। আর ৩০ এর উপরে হওয়া মানেই আপনি  স্বাস্থ্য ঝুকিতে আছেন। মনে রাখবেন, অতিরিক্ত ওজন ডায়বেটিস, হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং কোলন ক্যান্সার এর ঝুঁকি বাড়ায়।

৭) বাদাম খান প্রচুর পরিমান( ৩ বছর)

প্রতিদিন এক মুঠো করে বাদাম আপনাকে অনেক বেশি সুস্থ রাখবে। বাদাম খেলে হাই ব্লাড প্রেশার, হাই কোলেস্টেরল, ইনসুলিন রেজিসটেনস এর ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যাবে।

৮) নিয়মিত ব্যায়াম করুন ( ৫ বছর)

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা মনে করেন ব্যায়াম করাটা শুধু মোটাদের জন্য জরুরি। কিন্তু সত্যিটা আপনি যদি ঠিকঠাক স্বাস্থ্য ও অজনের অধিকারি হয়ে থাকেন, তবুও প্রতিদিন ১০-১৫ মিনিটের ব্যায়ামের প্রয়োজন রয়েছে আপনার। ওজন কমানো ছাড়াও ব্যায়ামের রয়েছে আরও নানান উপকারিতা। এটি আপনার মুড ভালো রাখবে, হরমোন ব্যাল্যান্স করবে, হাড় শক্ত করবে, কোলেস্টেরল লেভেল ঠিক রাখবে সর্বোপরি আপনি থাকবেন পুরোপুরি ফিট।

ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

লিখেছেন –  মাহাবুবা বীথি

ছবি – ফটোগ্রাফারস.ক্যানভেরা.কম

 

কাচ্চি বিরিয়ানি

$
0
0

আজকের রেসিপি আয়োজনে  রয়েছে কাচ্চি বিরিয়ানি। তবে চলুন দেখে নিই কাচ্চি বিরিয়ানি তৈরির পুরো প্রণালী। 

উপকরণ 

  • খাসির মাংস- ২ কেজি
  • পোলাওয়ের চাল -১ কেজি
  • ঘি ১ কাপ এর একটু বেশি 
  • আলু -আধা কেজি
  • পেঁয়াজের বেরেস্তা- এক কাপ 
  • দারুচিনি ৮ টুকরো
  • এলাচ ১০টি
  • আদা বাটা ২ টেবিল চামচ
  • রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ
  • গরম মসলা গুঁড়া (দারুচিনি, এলাচ, জয়ফল, জয়ত্রি, শাহজিরা ও গোলমরিচ) ১ টেবিল চামচ
  • জিরা আধা চা চামচ
  • দই দেড় কাপ, দুধ ২ কাপ
  • আলুবোখারা ১৪-১৫টা
  • গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ
  • লবণ পরিমাণমতো


প্রণালী 
মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।পিতলের হাঁড়িতে মাংসের সাথে আদা রসুন বাটা, লবণ, চিনি, টকদই, দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ দিয়ে মাখিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন। এবার গরম মসলার গুঁড়া, অর্ধেক ঘি ও জাফরান দিয়ে ভালোভাবে মাংস মেখে ১০ মিনিট রাখুন। এবার দুই কাপ দুধ মাংসের উপর ঢেলে দিন। আলু লবণ মাখিয়ে তেলে ভেজে মাংসের উপর দিন। চাল ধুয়ে আধা সেদ্ধ করে মাংসের উপর দিন। বাকি অর্ধেক ঘি, পেঁয়াজের বেরেস্তা, কিশমিশ, আলুবোখারা, বাদাম, গোলাপ জল ছড়িয়ে দিয়ে অল্প আঁচে এক ঘন্টার মতো চুলোয় রাখুন। চুলোয় উঠানোর আগে আটা গুলিয়ে হাঁড়ির মুখ বন্ধ করে দিন। এক ঘন্টা পর আঁচ আরো কমিয়ে দমে রাখুন। এক ঘন্টা পর হাঁড়ির উপরে জলন্ত কয়লা দিয়ে দমে বসাতে পারলে ভালো হয় সেটা না করতে পারলে তাওয়ার উপর হাঁড়ি বসিয়ে অল্প আঁচে দমে রাখুন।

ছবি ও রেসিপি - সামিয়া’স হোম কিচেন 

নিজেই তৈরি করি নান্দনিক ফ্লাওয়ার লাইট!

$
0
0

আপনার ঘরকে সাজিয়ে তুলুন ফ্লাওয়ার লাইটে। অবাক হচ্ছেন তো? হ্যাঁ, আপনই এবার ইন্টেরিয়র ডেকোরেশনের জন্য নিজেই তৈরি করতে পারেন ফ্লাওয়ার লাইট। চলুন এবার জেনে নিই, কীভাবে তৈরি করতে হবে এই ইনডোর অথবা আউটডোর কালারফুল লাইটিং।

cupcake light 6

 

প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র

১। কাপকেক পেপার (বড় ও ছোট সাইজের),

২। স্ট্রিং লাইট,

৩। কাঁচি,

৪। একটি এক্সাক্টো নাইফ।

cupcake light 1

 

ধাপসমূহঃ

১। ফুলের নিচের পাতা তৈরিতে- একটি কাপকেক পেপারকে অর্ধেক ভাঁজে দুইবার ভাঁজ করুন এবং ফোল্ডেড পয়েন্টে ধরে উপর থেকে পাতা শেইপে কেটে নিন।

২। ৮ পাপড়ির ফুল তৈরি করতে- পেপারটিকে অর্ধেক ভাঁজে তিন বার ভাঁজ করুন। তারপর উপর থেকে ছবিতে যেভাবে দেখানো হয়েছে, সেভাবে কেটে নিন।

৩। ১৬ পাপড়ির ফুল তৈরি করতে- পেপারটিকে অর্ধেক ভাঁজে চার বার ভাঁজ করুন। তারপর উপর থেকে ছবিতে যেভাবে দেখানো হয়েছে, সেভাবে কেটে নিন।

cupcake light 2

৪। এবার চার রঙের (আপনার পছন্দনুযায়ী) চারটি বিভিন্ন শেইপের পেপার (ছবি অনুযায়ী) নিন।

cupcake light 3

৫। এগুলোর সেন্টারের দিকে x  আকারে ছোটো অংশ কেটে নিন, যাতে করে এর মধ্য দিয়ে লাইট ঢুকানো যায়।

৬। প্রত্যেকটি লাইট বাল্বের মধ্য দিয়ে কাপকেক পেপারগুলো ঢুকিয়ে লেয়ার তৈরি করুন।

cupcake light 4

এবার ঘরের যেকোনো জায়গায় সেটিং করে নিতে পারেন। সেটিং শেষে এমনটা দেখাবে।

cupcake light 5

তো আর দেরি কেনো কাপকেক ফ্লাওয়ার লাইট নিজেই তৈরি করে, আপনার ঘরকে করে তুলুন আলোকমন্ডিত।

 

লিখেছেন – নীল

 

চিকেন তন্দুরি কাবাব

$
0
0

আজকের আয়োজনে রয়েছে চিকেন তন্দুরি কাবাব তৈরির রেসিপি। দেখে নেয়া যাক, চিকেন তন্দুরি কাবাবের পুরো প্রণালী। তবে  আজই তৈরি করে দেখুন চিকেন তন্দুরি কাবাব!

উপকরণ

  • মুরগির বুকের মাংস ৪ টুকরা-কিমা করে নেয়া
  • লেবুর রস ১ টেবিল চামচ
  • তন্দুরি মশলার পাউডার ৩ টেবিল চামচ (বাজারে কিনতে পাওয়া যায়)
  • কাবাব মসলা-১চাচামচ
  • আদাবাটা-১চাচামচ
  • রসুনবাটা ৩ কোয়া,
  • ধনে পাতা এবং পুদিনামিহিকুচি ৪ টেবিল চামচ
  • লবণ ১ চা-চামচ
  • সরিষার তেল-১টেবিল চামচ

প্রণালী

সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে আধাঘণ্টা রাখুন।তারপর ইচ্ছামত শেইপ দিয়ে তাওয়াতে অল্প তেলে কাবাব গুলা দিন , এক পিঠ হলে উল্টে অন্য পিঠ করে দিন।সেদ্ধ ও পোড়া পোড়া হলে নামিয়ে নিন। এবার একটা ছোট বাটিতে কাঠ কয়লায় আগুন ধরিয়ে তাওয়ার মাঝে রেখে ঢেকে দিন। কিছুক্ষণ রাখার পর ঢাকনা খুলে পরিবেশন ডিশে সাজিয়ে নিন। ব্যাস তৈরী হয়ে গেল তন্দুরি কাবাব। এইবার পরিবেশনের পালা।

ছবি ও রেসিপি - সামিয়া’স হোম কিচেন 


নিজের বাড়িকেও সাজিয়ে তুলুন বসন্তের আমেজে

$
0
0

কিছুদিন আগেই হিমহিম শীত শেষে ফাল্গুন নিয়ে এলো আনন্দের জোয়ার। প্রতি বছরেই আমরা বেশ ঘনঘটা করেই বসন্তকে বরণ করে নিই। বসন্ত মানেই চারদিকে ফুলের মেলা। সৃস্টিকর্তা এক অসীম সৌন্দর্য দান করেন এই সময় প্রকৃতিকে। এই সময় নিজের বাসাকেও সাজিয়ে নিতে পারেন বসন্তের আমেজে।

  bosonto 1

প্রথমেই আসা যাক বেডরুমের কথায়, বেডরুমে বিছানার চাদর ও পর্দায় কালারফুল কম্বিনেশন নিয়ে আসতে পারেন।

bosonto 2

পর্দার সাথে বিছানার চাদরের সমন্বয় করতে চাইলে চাদরের রং পর্দার রংয়ের চেয়ে এক শেড গাঢ় রং নিলে ভাল দেখাবে।

bosonto 3 bosonto 4

ঘরে বসন্তের আমেজ আনতে নিয়ে আসতে পারেন ফুলদানী। এতে হলুদ ও লাল রঙয়ের ফুল রাখলে বেশ মানাবে।

bosonto 5   bosonto 6 bosonto 7 bosonto 8

বসার ঘরে রাখতে পারেন নানা রকম ক্যান্ডেল। বসন্তের সাথে মানিয়ে ফুলের শেপের ক্যান্ডেল হলে সুন্দর  দেখাবে।

bosonto 10 bosonto 9

 বেডরুম ও ড্রয়িংরুম এর কুশনেও দিতে পারেন রঙয়ের ছোঁয়া।

লিখেছেন – সারা

জিভে জল আনা দই বড়া!

$
0
0

এর নাম শুনলেই বিশেষ করে মেয়েদের জিভে জল এসে যায়। আমারও খুব প্রিয় একটা খাবার এর আইটেম।  আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম । আশা করি সবাই বানিয়ে জানাবেন কেমন হয়েছে । তবে চলুন দেখে নিই, এর পুরো প্রণালী।

উপকরণ

  • মাস কলাইয়ের ডাল – ১ কাপ 
  • বেকিং সোডা – ১ চিমটি 
  • আদা বাটা – ১ চা চামচ 
  • কাচা মরিচ বাটা – ১/২ চা চামচ 
  • লবন – ১/২ চা চামচ 
  • বিট লবন – ১/২ চা চামচ 
  • ভাজা জিরা গুরা – ১ চা চামচ 
  • ভাজা ধনে গুরা – ১/২ চা চামচ 
  • লাল মরিচ টেলে গুরা করা – ১/২ চা চামচ 
  • চিনি – সাদ মত 
  • টক দই – ২ কাপ 
  • মিস্টি দই – ২ কাপ 
  • তেল – ভাজার জন্য 
  • তেতুলের সস – কয়েক চামচ 
  • পুদিনা পাতা – ১/২ চা চামচ বাটা ও কয়েকটা সাজানোর জন্য 


প্রণালী 

খোসা ছাড়ানো ডাল সারারাত ভিজিয়ে রাখুন । নতুবা ৭ -৮ ঘন্টা ভিজান । এবার পাটায় ভাল করে বেটে নিন । বেটে নেয়া ডাল সামান্য পানি দিয়ে ব্লেন্ড করুন অথবা বিট করতে থাকুন যেন কিছুটা ফুলে যায় ।  এবার এতে লবন + আদা + কাচা মরিচ বাটা + বেকিং সোডা দিয়ে মিশিয়ে নিন ।

তেল গরম করে নিন । চা চামচে করে ডালের গোলা নিয়ে তেলে দিয়ে বড়া ভেজে নিন । আলাদা একটা বাটিতে পানি + ১/২ চা চামচ লবন মিশিয়ে রাখুন ।  ভাজা বড়া গুলো ঐ পানিতে দিন । কয়েক মিনিট পর তুলে হাতে চিপে পানি ফেলে দিন । এই বড়া গুলো এবার পরিবেশন করার পাত্রে সাজিয়ে রাখুন ।

দই এর সঙ্গে ভাজা মশলার অর্ধেকটা + পুদিনা পাতা বাটা + স্বাদমত চিনি + বিট লবন দিয়ে ভাল করে ফেটিয়ে নিন । সাজিয়ে রাখা বড়া গুলোর উপর দই এর মিশ্রন দিন । বাকি ভাজা মশলা উপরে ছিটিয়ে দিন ।  তেতুলের সস দিন । পুদিনা পাতা দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন ।  সাদ বুঝে টক , মিস্টি , ঝাল অনুযায়ি লবন , চিনি কম বেশি করে নিবেন ।  অনেকেই শুধু টকদই ব্যবহার করেন কিন্তু আমি টক + মিস্টি দই দুটোই দিই ।  শুভ কামনা সকলের জন্য।

 

ছবি ও রেসিপি - খুরশিদা রনী

সাজগোজের জিনিসগুলো রাখতে মিনি ড্র’র

$
0
0

আমরা সাধারণত ওয়ার ড্রবে আমাদের সাজগোজের জিনিসগুলো রেখে থাকি। কেউ কেউ ছোট ছোট বাক্সে আলাদা করে রাখেন আবার কেউ বড় প্লাস্টিকের বাক্সে একত্রে রাখেন। কিন্তু প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো সবসময় হাতের নাগালে না পেলে সময় নষ্ট হয়ে যায় অনেকটাই। এছাড়া এমনিতে অরনামেন্টস আর কসমেটিকসের ভার অনেক,তার উপর এসব বক্সের কারণে আপনার ওয়ার ড্রব আরো ভারী হয়ে যায়।

তাই সব কিছু হাতের নাগালে পেতে আর একসাথে পেতে কাগজের মিনি ড্র’র বানিয়ে ফেলুন।

মিনি ড্র’র বানাতে যা যা লাগবেঃ

  • শক্ত আর মোটা কাগজ। বোর্ড পেপার হলে ভাল হয়।
  • রঙিন কাগজ।
  • আঠা।

বানানোর পদ্ধতিঃ

  • প্রথমে একটি কাগজ ৩৩x৩৩ সেন্টিমিটারে চারকোণাভাবে কেটে নিন। অথবা যে কোন সাইজে কেটে নিন। তবে তা অবশ্যই চারকোণা হতে হবে।
  • এবার ঐ কাগজটি ১১x১১ সেন্টিমিটারে ৯ টি ভাগ করে পেন্সিল দিয়ে দাগ দিয়ে নিন।

 mini drawer 1

  • কাগজটির কর্নারের চারটি অংশ কেটে আলাদা করে ফেলুন।

 mini drawer 2

  • এবার আরেকটি কাগজ ৩১.৫x৩১.৫ সেন্টিমিটারে চারকোণাভাবে কেটে নিন।
  • দ্বিতীয় কাগজটি ১০.৫x১০.৫ সেন্টিমিটারে ৯ টি ভাগ করে পেন্সিল দিয়ে দাগ দিয়ে নিন।
  • দ্বিতীয় কাগজটিরও কর্নারের চারটি অংশ কেটে আলাদা করে ফেলুন।
  • এবার কাগজ দুটি দিয়ে স্কচটেপ বা আঠার সাহায্যে বাক্স বানিয়ে ফেলুন।

 mini drawer 3

  • বাক্স দুটি এমন হতে হবে যেন দ্বিতীয় বাক্সটি প্রথম বাক্সটির ভেতর ঢুকানো যায়।
  • এবার দ্বিতীয় বাক্সটি আঠার সাহায্যে আপনার পছন্দমতো রঙিন কাগজ দিয়ে মুড়িয়ে নিন।
  • এবার দ্বিতীয় বাক্সটির খোলা অংশ উপরে রেখে প্রথম বাক্সের ভিতর ঢুকিয়ে দিন।

 mini drawer 4

  • সামনের অংশে একটি রাবারের কাপড় লম্বা করে কেটে নিচের ছবির মতো করে হ্যান্ডেল বানিয়ে আটকিয়ে দিন এবং সাজিয়ে নিন।

 mini drawer 5

  • এভাবে আরও ৩টি বক্স বানিয়ে ফেলুন।

 mini drawer 6

  • এরপর চারটি একসাথে পাশাপাশি আঠা দিয়ে আটকিয়ে দিন।

 mini drawer 7

  • ড্রবটি আপনার পছন্দ মতো সাজিয়ে ফেলুন।

এভাবে অনেক সহজে আপনি বিভিন্ন রকম মিনি ড্র’র বানাতে পারেন। নিচে ছবি দেয়া হল-

 10 mini drawer 8 mini drawer 9

আপনি এটি আপনার সুবিধা মতো যেকোন আকারের বানাতে পারেন। বানানো শেষে আপনার দৈনন্দিনের সাজগোজের প্রয়োজনীয় অরনামেন্টস বা কসমেটিকস; যেমন- কানের দুল, গলার মালা, কাজল, লিপস্টিক, ক্লিপ, সেফটিপিন জাতীয় জিনিসগুলো মিনি ড্র-এ আলাদা আলাদা করে এক জায়গাতেই রেখে দিতে পারেন।

আপনি এটি চাইলে আপনার ওয়ার ড্রবের উপর বা ভেতরে অথবা আপনার আয়নার সামনে সাজিয়ে রাখতে পারেন।

তাই সময় নষ্ট না করে বানিয়ে ফেলুন মিনি ড্র’র।

লিখেছেন – সোহানা মোরশেদ

চিকেন সালাদ পিনহুইল!

$
0
0

এই এপেটাইজার পিনহুইল সহজ বানানো ও দ্রুত করা যায়। ছুটির দিন এবং বিশেষ অনুষ্ঠান জন্য গ্রেট! তবে চলুন দেখে নিই এর পুরো প্রণালী।

উপকরণ 

  • ১/২ কাপ লাল পেঁয়াজকুচি
  • ২ কাপ মুরগীর বুকের মাংস( রান্না করে কুচি করে নেয়া)
  • লবণ এবং গুলমরিচ
  • ক্রিম চিজ
  • লেটুস
  • পনিরকুচি

প্রণালী
প্রতিটি উপাদান বাটিতে নিয়ে সব একসাথে মিশিয়ে নিন।স্বাদ এবং প্রয়োজনমতো লবণ এবং গুলমরিচ দিন।
প্রথম টরটিলাতে ক্রিম চিজ লাগিয়ে নিন। এর উপর লেটুস দিন তারপর চিকেন সালাদ,চিজকুচি দিয়ে টাইট করে রোল করে নিন। এক ঘন্টার জন্য রেফ্রিজারেটরে রাখুন। তারপর দেড় ইঞ্চির মত করে কাটুন ছবির মতো করে।

ছবি ও রেসিপি - সামিয়া’স হোম কিচেন 

প্রতিদিনের গ্যাজেটের যত্নআত্তি

$
0
0

প্রতিদিন ঘুম ভাঙে মোবাইলের এলার্মে, এরপর সারাদিনের কাজকর্মের বড় একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে ডেস্কটপ কিংবা ল্যাপটপটি। আর কাজের ক্লান্তিতে একটু গান শোনার জন্য তো হাতের কাছেই রয়েছে সাধের হেডফোনটি। এসব গ্যাজেট আমাদের নিত্যদিনের চলার পথের সঙ্গী হয়ে আছে সারাটা বছর জুড়ে। তবে দিনশেষে কেন যেন এসব জিনিসগুলোরই খুব একটা যত্ন নেওয়া হয়না। প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় গ্যাজেটগুলোর দরকার আলাদা আলাদা যত্ন যাতে এসব ব্যবহার করা যায় দীর্ঘদিন ধরে, কোন ঝুটঝামেলা ছাড়াই।

ল্যাপটপ/ নেটবুক এর  যত্নআত্তি

ল্যাপটপ ও নেটবুক অনেকক্ষত্রেই খুব সংবেদনশীল হয় তাই একটুখানি অযত্ন কিংবা মনোযোগের অভাবে আপনার অতি প্রয়োজনীয় জিনিসটির যেকোন ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। ল্যাপটপের উপর কখনোই ভারী কিছু রাখা উচিত নয়। লাপটপের পুরুত্ব খুব বেশি না হওয়ায় ভারী কিছুর চাপ  পরলে তা মনিটরে সমস্যা করতে পারে। যেহেতু ল্যাপটপের ডিসপ্লে পরিবর্তন বেশ ব্যায়বহুল এবং ঝামেলাপূর্ণ তাই এই ব্যাপারে সচেতন হলে অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। ল্যাপটপের জন্য স্ক্রীন প্রটেক্টর এবং কীবোর্ড প্রোটেক্টর ব্যবহার করলে ধুলাবালি থেকে রক্ষা করা যেতে পারে সহজেই। এছাড়া আজকাল মিনি ইউএসবি ভ্যাকুয়াম ক্লিনার পাওয়া যায় যা দিয়ে নিয়মিত মনিটর ও কীবোর্ড পরিষ্কার করে নিতে পারেন।

এছাড়া নিয়মিত ল্যাপটপ শুকনো সূতির কাপড় দিয়ে ভালোভাবে মুছে নিন যাতে কোন ময়লা জমে না থাকে। তবে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে, ল্যাপটপ এর ভেতর কোন অবস্থাতেই যেন পানি প্রবেশ করতে না পারে।

ডেস্কটপ কম্পিউটার এর যত্ন

ল্যাপটপের চেয়ে বেশি কাজের ঝড়ঝাপটা পোহাতে হয় ডেস্কটপকে। তাই যত্নটাও হওয়া চাই ভালো। ডেস্কটপ বা যেকোন ইলেকট্রনিক ডিভাইসই একাধারে চালিয়ে না রেখে কিছুটা সময় বিরতি দেওয়া উচিৎ। বিদ্যুতের তারতম্য দেখা গেলে খুব জরুরী প্রয়োজন ছাড়া ডেস্কটপ বন্ধও রাখাই ঠিক হবে কারণ মাঝে মাঝে এই তারতম্য মাদারবোর্ড জ্বলে যাওয়াসহ বিভিন্ন ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

ব্যবহারের পর সবসময় কম্পিউটার হালকা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন যাতে কোন ধরণের ধুলাবালি আক্রমণ করতে না পারে। এছারা সব ধরণের কম্পিউটারের ভেতরকার সুরক্ষায় ভাইরাস প্রোটেকশন অনেক জরুরী।

শখের মোবাইল ফোনের যত্ন

স্মার্টফোন কিংবা ট্যাবের সবচেয়ে বড় দিকটি  হলো স্পর্শের সংবেদশীলতা। তাই খুব জোরে কিংবা নখ দিয়ে মোবাইল বা ট্যাব চাপা থেকে বিরত থাকলে টাচ সেনসিটিভিটি অনেকদিন ভালো থাকে।

টাচস্ক্রিন মোবাইলের স্ক্রিনে পানি, ঘাম কিংবা তেল পড়লে এর টাচ এর কর্ম ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় । তাই যথাসম্ভব চেষ্টা করুন এসব থেকে মোবাইল ফোনটি দূরে রাখতে। আর পানি পরলে সাথে সাথে আলতো করে মুছে ভালোভাবে শুকিয়ে নিতে হবে।

মোবাইলের স্ক্রীন বা পর্দা পরিষ্কার করার জন্য পাতলা স্ক্রিনপেপার ব্যবহার করতে পারেন।কেননা, স্ক্রিনপেপার ব্যবহারে সহজে দাগ বা ময়লা পরে না। তবে স্ক্রীন পরিস্কার করার জন্য সাবান,পানি কিংবা কোন ধরণের দ্রবন ব্যবহার করা যাবে না। পরিস্কার করার জন্য নরম কাপড়/টিস্যু ব্যবহার করতে হবে । পরিষ্কার করার সময় অবশ্যই মোবাইল ফোন বন্ধ করে পরিষ্কার করতে হবে ।

হেডফোনের যত্ন

অবসরের নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠা হেডফোনটিরও চাই একটুখানি যত্ন যাতে করে দিনের বিভিন্ন ভাগ আপনি উপভোগ করতে পারেন পছন্দের কোন গান দিয়ে। গান শোনার সময় প্লাগটি এমনভাবে রাখুন যাতে হ্যাঁচকা টান কিংবা অসাবধানতায় এটি হঠাৎ খুলে না পড়ে যায়। এছাড়া অন্যসব গাজেট এর মতো হেডফোনও কোন তরল পদার্থ কিংবা অতিরিক্ত গরম থেকে দূরে রাখুন।

অযথা কানের মাঝে হেডফোনটি চেপে ধরা কিংবা বারবার পরিবর্তন করা কোনটিই ঠিক নয়। তাই সঠিকভাবে হেডফোনটি কানে দিন।

হেডফোন পরিষ্কার করা ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেন ছোট ছোট ওয়াইপস কিংবা টিস্যু। এছাড়া কটনবাড দিয়েও হেডফোনে জমে থাকা ময়লা বের করা যাবে অনায়াসেই। এছারা শখের হেডফোনটিকে ঝকঝকে, সুন্দর ও নতুনের মতো দেখাতে অনেকেই ব্যবহার করেন একটু সাবানপানি। এটি দিয়ে পরিষ্কারের সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে হেডফোনের ভেতরের দিকে কোনভাবে পানি প্রবেশ না করে।

অন্যসব কাজের পাশাপাশি দিনের কিছুটা সম আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় গ্যাজেটগুলোর যত্নের জন্য ব্যয় করুন। এতে হয়তো আপনি নিজের পছন্দের গ্যাজেটটিকে সুন্দর এবং কার্যকর রাখতে পারবেন অনেকদিন ধরে।

লিখেছেন –  জান্নাতুল ইসলাম শিখা

ছবি – দ্যাস্টার.কম.পিএইচ

Viewing all 3052 articles
Browse latest View live